হানুমান চালিসা পড়লে আমাদের মধ্যে সাহস, আত্মবিশ্বাস এবং মানসিক শান্তি আসে। প্রতিটি স্তবকেই হানুমানজি-এর শক্তি, ভক্তি এবং ধৈর্যের বার্তা লুকিয়ে আছে। নিয়মিত পাঠ করলে নেতিবাচক চিন্তা কমে যায় এবং মনে ইতিবাচক শক্তি জন্মায়।
আপনি জানেন কি? সকাল বেলায় স্নান করার পর পড়াই সবচেয়ে উপযুক্ত, এবং মঙ্গলবার বা শনিবার এই পাঠের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এখন এই সুন্দর দোহার এবং চৌপাই পড়ে প্রভুর ভক্তিতে নিমগ্ন হই।
হনুমান্ চালীসা
দোহা
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি ।
বরণৌ রঘুবর বিমলযশ জো দাযক ফলচারি ॥
বুদ্ধিহীন তনুজানিকৈ সুমিরৌ পবন কুমার ।
বল বুদ্ধি বিদ্য়া দেহু মোহি হরহু কলেশ বিকার ॥
চৌপাঈ
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর ।
জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর ॥ 1 ॥
রামদূত অতুলিত বলধামা ।
অংজনি পুত্র পবনসুত নামা ॥ 2 ॥
মহাবীর বিক্রম বজরংগী ।
কুমতি নিবার সুমতি কে সংগী ॥ 3 ॥
কংচন বরণ বিরাজ সুবেশা ।
কানন কুংডল কুংচিত কেশা ॥ 4 ॥
হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ ।
কাংথে মূংজ জনেবূ সাজৈ ॥ 5 ॥
শংকর সুবন কেসরী নংদন ।
তেজ প্রতাপ মহাজগ বংদন ॥ 6 ॥
বিদ্য়াবান গুণী অতি চাতুর ।
রাম কাজ করিবে কো আতুর ॥ 7 ॥
প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া ।
রামলখন সীতা মন বসিয়া ॥ 8 ॥
সূক্ষ্ম রূপধরি সিযহি দিখাবা ।
বিকট রূপধরি লংক জলাবা ॥ 9 ॥
ভীম রূপধরি অসুর সংহারে ।
রামচংদ্র কে কাজ সংবারে ॥ 10 ॥
লায় সংজীবন লখন জিয়ায়ে ।
শ্রী রঘুবীর হরষি উরলায়ে ॥ 11 ॥
রঘুপতি কীন্হী বহুত বডায়ী (ঈ) ।
তুম মম প্রিয় ভরত সম ভায়ী ॥ 12 ॥
সহস্র বদন তুম্হরো যশগাবৈ ।
অস কহি শ্রীপতি কংঠ লগাবৈ ॥ 13 ॥
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা ।
নারদ শারদ সহিত অহীশা ॥ 14 ॥
যম কুবের দিগপাল জহাং তে ।
কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে ॥ 15 ॥
তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা ।
রাম মিলায় রাজপদ দীন্হা ॥ 16 ॥
তুম্হরো মংত্র বিভীষণ মানা ।
লংকেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা ॥ 17 ॥
যুগ সহস্র যোজন পর ভানূ ।
লীল্য়ো তাহি মধুর ফল জানূ ॥ 18 ॥
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী ।
জলধি লাংঘি গয়ে অচরজ নাহী ॥ 19 ॥
দুর্গম কাজ জগত কে জেতে ।
সুগম অনুগ্রহ তুম্হরে তেতে ॥ 20 ॥
রাম দুআরে তুম রখবারে ।
হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে ॥ 21 ॥
সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা ।
তুম রক্ষক কাহূ কো ডর না ॥ 22 ॥
আপন তেজ সম্হারো আপৈ ।
তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ ॥ 23 ॥
ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ ।
মহবীর জব নাম সুনাবৈ ॥ 24 ॥
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা ।
জপত নিরংতর হনুমত বীরা ॥ 25 ॥
সংকট সে হনুমান ছুডাবৈ ।
মন ক্রম বচন ধ্য়ান জো লাবৈ ॥ 26 ॥
সব পর রাম তপস্বী রাজা ।
তিনকে কাজ সকল তুম সাজা ॥ 27 ॥
ঔর মনোরথ জো কোয়ি লাবৈ ।
তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ ॥ 28 ॥
চারো যুগ প্রতাপ তুম্হারা ।
হৈ প্রসিদ্ধ জগত উজিয়ারা ॥ 29 ॥
সাধু সংত কে তুম রখবারে ।
অসুর নিকংদন রাম দুলারে ॥ 30 ॥
অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা ।
অস বর দীন্হ জানকী মাতা ॥ 31 ॥
রাম রসায়ন তুম্হারে পাসা ।
সদা রহো রঘুপতি কে দাসা ॥ 32 ॥
তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ ।
জন্ম জন্ম কে দুখ বিসরাবৈ ॥ 33 ॥
অংত কাল রঘুপতি পুরজায়ী (রঘুবর) ।
জহাং জন্ম হরিভক্ত কহায়ী ॥ 34 ॥
ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরয়ী ।
হনুমত সেয়ি সর্ব সুখ করয়ী ॥ 35 ॥
সংকট ক(হ)টৈ মিটৈ সব পীরা ।
জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা ॥ 36 ॥
জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসায়ী ।
কৃপা করহু গুরুদেব কী নায়ী ॥ 37 ॥
যহ শত বার পাঠ কর কোয়ী (জো) ।
ছূটহি বংদি মহা সুখ হোয়ী ॥ 38 ॥
জো যহ পডৈ হনুমান চালীসা ।
হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীশা ॥ 39 ॥
তুলসীদাস সদা হরি চেরা ।
কীজৈ নাথ হৃদয় মহ ডেরা ॥ 40 ॥
দোহা
পবন তনয় সংকট হরণ – মংগল মূরতি রূপ্ ।
রাম লখন সীতা সহিত – হৃদয় বসহু সুরভূপ্ ॥
সিয়াবর রামচংদ্রকী জয় ।
পবনসুত হনুমানকী জয় ।
বোলো ভায়ী সব সংতনকী জয় ।
– গোস্বামী তুলসীদাস
Download Hanuman Chalisa Bengali PDF
সাধারণ জিজ্ঞাসা
হানুমান চালিসা কি?
সহজভাবে বলতে গেলে, হানুমান চালিসা হলো ৪০ টি স্তবকের একটি ভক্তিগীতি যা হানুমানজির শক্তি, ধৈর্য এবং ভক্তি সম্পর্কে জানায়। এটি বহু শতাব্দী ধরে ভক্তদের মধ্যে পড়া হয়ে আসছে।
হানুমান চালিসা পড়লে কী সুবিধা হয়?
নিয়মিত পাঠ করলে সাহস, আত্মবিশ্বাস এবং মানসিক শান্তি বৃদ্ধি পায়। নেতিবাচক চিন্তাভাবনা কমে যায় এবং মন ইতিবাচক শক্তিতে পূর্ণ হয়।
হানুমান চালিসা পড়ার সেরা সময় কখন?
সকাল বেলায় স্নানের পর পাঠ করা শ্রেয়। বিশেষ করে মঙ্গলবার এবং শনিবার এই পাঠের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। তবে মন যদি শান্ত থাকে, যেকোনো সময় পাঠ করা যায়।
হানুমান চালিসার সঙ্গে আর কী পড়া বা শোনা যেতে পারে?
আপনি যদি ভক্তি আরও গভীর করতে চান, তাহলে কেবল স্তবকে সীমাবদ্ধ থাকা দরকার নেই। আপনি হানুমান জী আরতি পড়তে পারেন বা হানুমান চালিসা অডিও শুনতে পারেন। এতে পাঠের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ হয়।
প্রতিটি স্তবকের অর্থ কোথায় পড়া যায়?
প্রতিটি লাইনের গভীর অর্থ জানার জন্য আপনি হিন্দিতে অর্থ পড়তে পারেন, এবং ইংরেজি অর্থের জন্য এখানে (English meaning) লিঙ্কটি দেখতে পারেন। এটি প্রতিটি স্তবকের স্পষ্ট অর্থ বোঝার জন্য সাহায্য করবে।
Such a devotional feeling, reading in Bengali makes every line more meaningful.
Perfect for teaching kids the Chalisa in Bengali, makes learning simpler.
I never thought the Chalisa would feel so powerful when recited in Bengali, amazing work.
This page is truly a blessing, I can now share with my family who prefer Bengali.
Reading Hanuman Chalisa in Bengali feels so close to heart, the script brings a natural devotional touch.
Chanting in mother tongue gives me a deep sense of peace and connection.
Finally found a proper Bengali version, this is very useful for my daily chanting.
The way it’s written is very neat and authentic, thank you for posting.
I will recommend this page to all my friends who wanted Bengali Hanuman Chalisa.
The clarity of Bengali text here makes it easy to follow without any mistakes.